Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ০২ বৃহস্পতিবার, মে ২০২৪ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩১ | ঢাকা, ২৫ °সে

টেকনাফের পৃথক অভিযানে ৮ লাখ ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার

মোঃ আবছার কবির, কক্সবাজার প্রতিনিধি 
প্রকাশিত: ০৭ অক্টোবর ২০১৮, ০৪:০৭ PM
আপডেট: ০৭ অক্টোবর ২০১৮, ০৪:১০ PM

bdmorning Image Preview


সীমান্ত উপজেলা টেকনাফের নোয়াখালিয়া পাড়া গ্রামে মেরিন ড্রাইভ সড়কের পশ্চিমের সৈকত থেকে পুলিশ-বিজিবির পৃথক অভিযানে  ৮লাখ ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে পুলিশ ও বিজিবি। 

কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (উখিয়া সার্কেল) নিহাদ আদনান তাইয়েন জানান, রবিবার সকালে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন সৈকত এলাকা দিয়ে ইয়াবার চালান পাচারের গোপন সংবাদে টেকনাফ মডেল থানার ওসি রনজিত কুমার বড়ুয়ার নেতৃত্বে একদল পুলিশ মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন এলাকায় অবস্থান নেয়।অবস্থান কালে নোয়াখালী পাড়া সংলগ্ন সৈকত এলাকা দিয়ে ইয়াবার চালান পাচারের খবরে অভিযানে গেলে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইয়াবা পাচারকারীরা একটি বস্তা ফেলে পালিয়ে যায়। সাগর থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় পৃথকভাবে চারটি বস্তা উদ্ধার করা হয়। পরে বস্তা খুলে ৬ লাখ পিস ইয়াবা পাওয়া যায়।

অপরদিকে টেকনাফ ২ বর্ডার গার্ড ব্যাটলিয়ান অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. আছাদুজ্জামান জানান, কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন সৈকত এলাকা দিয়ে সাগর পথে ইয়াবার বড় চালান পাচারের গোপন সংবাদে বোরবার ভোরে তারই নেতৃত্বে বিজিবির একটি বিশেষ টহল দল সাগর তীরবর্তী এলাকায় অবস্থান নেয়।

অবস্থানকালে বাহারছড়া নোয়াখালী পাড়া সৈকত এলাকায় নৌকা দিয়ে ইয়াবার চালান নিয়ে যাওয়ার সময় বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে ইয়াবা পাচারকারীরা সাগরে ইয়াবার বস্তা ফেলে নৌকা নিয়ে পালিয়ে যায়। এ সময় বস্তা উদ্ধার করে এতে ২ লাখ ১০ হাজার পিস ইয়াবা পাওয়া যায়।

জব্দকৃত ইয়াবাগুলো ব্যাটালিয়ন ও থানার জব্দ কক্ষে জমা রাখা হয়েছে। পরে সংশ্লিষ্টদের উপস্থিতিতে ধ্বংস করা হবে বলে জানান ওসি রনজিত ও বিজিবি কর্মকর্তা লে. কর্নেল আছাদুজ্জামান।জব্দকৃত ইয়াবাগুলো ব্যাটালিয়ন ও থানার জব্দ কক্ষে জমা রাখা হয়েছে। পরে সংশ্লিষ্টদের উপস্থিতিতে ধ্বংস করা হবে বলে জানান ওসি রনজিত ও বিজিবি কর্মকর্তা লে. কর্নেল আছাদুজ্জামান।

Bootstrap Image Preview