যুক্তরাষ্ট্রের একজন শিক্ষিকা জোর করে তার ছাত্রের চুল কেটে দেয়ায় পর তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ৫২ বছর বয়সী ওই শিক্ষিকার নাম মার্গারেট জিসজিঞ্জার।
সেই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। এই অভিযোগে ক্যালিফোর্নিয়ার ভিসালিয়ার ইউনিভার্সিটি প্রিপারেটরি হাই স্কুলে তার চাকরিটিও হারিয়েছেন শিক্ষিকা। সে সঙ্গে তাকে গ্রেপ্তারও করে পুলিশ। পরে অবশ্য জামিনে মুক্তি পান তিনি।
চুল কেটে দেওয়ার ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ক্লাস চলাকালে জাতীয় সংগীত গাওয়ার সময় ওই শিক্ষিকা জোর করে তার চুল কেটে দিচ্ছেন।
মোবাইল ফোনে ধারণ করা ভিডিও রেডিট-এ পোস্ট করা হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা ভুল সুরে জাতীয় সংগীত গাইছিল। এ সময় মার্গারেট এক ছাত্রকে শ্রেণীকক্ষের একেবারে সামনের দিকে এসে বসতে বলেন। তিনি তারপর তার কয়েক মুঠো চুল কেটে দেন।
আদালতে তার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীর প্রতি নিষ্ঠুরতা, প্রহারসহ ছয়টি অভিযোগ আনা হয়। বিচারে সে শিক্ষিকার সাড়ে তিন বছরের জেল হতে পারে।